আশ্চর্যজনক উপায়ে লিফটের মাধ্যমে মহাকাশ ভ্রমণ
![]() |
চিত্রঃ মহাকাশ ভ্রমন |
কার্বন ন্যানোটিউব লিফটের মাধ্যমে আশ্চর্যজনক উপায়ে মহাকাশ ভ্রমণ। যেটা এত বছর ছিল শুধুই স্বপ্ন সেটা এখন বাস্তবে রূপ নিচ্ছে। মহাকাশে যেতে আর প্রয়োজন পড়বে না রকেটের। এখন শুধুমাত্র লিফটের মাধ্যমে খুব সহজেই মহাকাশে ভ্রমণ করা যাবে।
অর্থাৎ ইলেকট্রিক এলিভেটর বা লিফটের এর মাধ্যমে খুব কম সময় 98000 কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে খুব সহজে মহাকাশে যাওয়া যাবে। জাপানের বিখ্যাত কোম্পানি ও বায়োসি কর্পোরেশন নতুন আবিষ্কার করেছে।
একসময় মানুষ মহাকাশে যাওয়ার জন্য রকেট ব্যবহার করতো। সেটা এখন আর প্রয়োজন পড়বে না। আগামী 50 বছরের মধ্যে এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে।
কেননা জাপানিরা এমন কিছু পদার্থ খুঁজে পেয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে পৃথিবীর পৃষ্ঠ হতে মহাকাশ পর্যন্ত স্পেস স্টেশন স্থাপন করতে পারবে। যেগুলো বিদ্যুতের সাহায্যে চলবে।
বহু বছর ধরে মহাকাশবিদরা বিভিন্ন রকমের গবেষণা করে চলেছে। কিভাবে খুব সহজে মহাকাশে যাওয়া যায়। এরই ধারাবাহিকতায় এই পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে যা আগামী 10 থেকে 20 বছরের মধ্যে তারা কাজ শুরু করবে।
মহাকাশে যাবার জন্য এবং এর গতিপথ সুবিধা করার জন্য বহু বছর আগে থেকেই বিভিন্ন গবেষণা করে চলেছে।
বহু বছর ধরেই মহাকাশ বিজ্ঞানীদের বিভিন্ন রকমের পরিবহন তৈরি করার জন্য অনেক গবেষণা চালিয়েছে। অনেক মহাকাশ বিজ্ঞানী এর মাধ্যমে সফল হয়েছেন এবং অনেকেই এখন পর্যন্ত আশার আলো দেখতে পাইনি।
অনেকে বিভিন্ন রকমের সহজ পরিবহন তৈরি করেছে যেগুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই মহাকাশে ভ্রমণ করা যায়। কিন্তু অধিকাংশ মহাকাশ ভ্রমণের পরিবহনগুলোর সহজলভ্য নয়।
তাছাড়া অনেক ব্যয়বহুল খরচ সে ক্ষেত্রে এগুলোকে সফল বলা চলে না। মহাকাশ বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন উপায়ে মহাকাশে যাওয়ার জন্য অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়েছেন। এক্ষেত্রে জাপানিজে কোম্পানিটি আশা করা যায় অনেক ক্ষেত্রে সফল হবে তারা।
কারণ তারা পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে মহাকাশ পর্যন্ত একটি লিফট স্থাপন করবে। যেটার মাধ্যমে খুব সহজে মহাকাশ যেতে পারবে। পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে মহাকাশ পর্যন্ত একটি ক্যাবল লাইনের মতো করে তৈরি করা হবে। যার মধ্য দিয়ে লিফটের মাধ্যমে আসা যাওয়া করতে পারবে।
আজ থেকে প্রায় দুইশত বছর পূর্বে যখন এ সকল কিছুই ছিলনা তখন মানুষের মহাকাশে চাওয়াটা ছিল শুধুই স্বপ্নের একটি বিষয়। কিন্তু বর্তমানে সেটা বাস্তবতায় রূপ নিতে বেশি একটা দেরি হবে না।
কেননা আগামী 50 বছরের মধ্যে জাপানিজ এই প্রতিষ্ঠানটি মহাকাশে যাওয়ার জন্য এলিভেটর বা লিফট তৈরি করবে। তাছাড়া এই লিফট এতটাই হালকা এবং শক্তিশালী হবে যার মাধ্যমে কোন রকম সমস্যা বা ক্ষতি ছাড়াই খুব কম সময়ে মহাকাশের যে কোনো গবেষণার জন্য যাওয়া যাবে।
আপনাদের মনে এখন প্রশ্ন জাগতে পারে কিভাবে এত দূরত্বের পথে লিফট স্থাপন করবে। যেদিন থেকে কার্বন ন্যানোটিউব আবিষ্কৃত হয়েছে সেদিন থেকে মহাকাশে যাওয়ার বা ভ্রমণের পরিবহন অনেকটা সহজ হয়ে গিয়েছে।
কার্বন ন্যানোটিউব এমন একটি পদার্থ যেটা লোহার চেয়ে 100 গুন হালকা এবং 100 গুণেরও বেশি শক্তিশালী। কার্বন ন্যানোটিউব পরমাণুর একটি বিক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরি করা হয়। যেগুলোর মাধ্যমে খুব সহজে মহাকাশযানের কেবল স্থাপন করা সম্ভব হবে।
কার্বন ন্যানোটিউবের মাধ্যমে তৈরি করা হবে একটি টানেল। এর ভিতরে স্থাপন করা হবে এলিভেটর। অর্থাৎ আমরা বাসা বাড়িতে ওঠার জন্য যেসকল লিফট ব্যবহার করি সেগুলোর মাধ্যমে আপনি মহাকাশ ভ্রমণ করতে পারবেন।
এই কার্বন ন্যানোটিউব এর মাধ্যমে ক্যাবল সুরঙ্গ স্থাপন করা হবে যেটা বিদ্যুৎ এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ গতিতে খুব সহজেই মহাকাশ ভ্রমণে যেতে পারবেন। কার্বন ন্যানোটিউব পদার্থ দিয়ে তৈরি করা টানেল মহাকাশ পর্যন্ত বড় করা যাবে।
যেটা কাজ করতে প্রায় 40 থেকে 50 বছরের মতো সময় লাগতে পারে। এই কাজ অলরেডি ব্যবস্থাপনা শুরু হয়ে গিয়েছে। যেটা আগামী 5 থেকে 10 বছরের মধ্যে এর কাজ শুরু হয়ে যাবে।
আজ থেকে প্রায় দুইশত বছর আগে মানুষ যখন ভাবতো মহাকাশ যাবে তাহলে তার অনেক কিছু চিন্তা করা লাগতো। কিন্তু বর্তমানে কার্বন ন্যানো টিউব আবিষ্কৃত হওয়ার পর থেকে এ স্বপ্ন এখন বাস্তবতায় রূপ নিবে।
মহাকাশ ভ্রমনে আর বেশি দেরি হবে না ভূপৃষ্ঠ থেকে মহাকাশ প্রর্যন্ত যদি টানেল এর মাধ্যমে লিফটের স্থাপন করা হয় তাহলে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন মানুষ মহাকাশে যেতে পারবেন এবং আসতে পারবে।
এক্ষেত্রে যাওয়ার পথ এবং আসার পথ রাখা হবে। অর্থাৎ বিষয়টি এমন হবে যে কার্বন ন্যানোটিউব গুলো একটি অপরটির সাথে সংযুক্ত করে একটি লিফটের মত স্থান তৈরি করা হবে। যার ভেতর দিয়ে আসা-যাওয়া করতে পারবে।
এই কাজটি করবে জাপানিজ কর্পোরেশন যারা অলরেডি তাদের গবেষণার মাধ্যমে এর ফলাফল পজিটিভ হয়েছে। কয়েক বছরের মধ্যেই তারা পুরোপুরি ভাবে কাজে নেমে পড়বে। এর ফলে মহাকাশে যাওয়ার বা যোগাযোগের রাস্তা আরও সহজ হয়ে যাবে।
তাছাড়া বর্তমান সময়ে বিভিন্ন যানবাহনের মাধ্যমে মহাকাশ ভ্রমণ করেছে। সে ক্ষেত্রে অনেক সময় এবং ব্যয় বহুল খরচ হচ্ছে। তবে কার্বন ন্যানোটিউব এর লিফটের মাধ্যমে মহাকাশ যেতে খরচ খুবই কম হবে এবং সময় সাপেক্ষ।
বর্তমান আধুনিক বিশ্বে আপনারা অনেকেই হয়তো বিদ্যুতের লিফট বা যানবাহন দেখতে পারবেন। অর্থাৎ বিদ্যুতের লম্বা ক্যাবল এর মাধ্যমে লিফট বা কোনো যানবাহন খুব সহজে চলতে পারে।
তেমনটাই করা হবে পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে মহাকাশ পর্যন্ত। একটি লম্বা ক্যাবলের মাধ্যমে কার্বন ন্যানোটিউব পৃথিবীর সবচাইতে শক্তিশালী একটি পদার্থ। যেটা কার্বন পরমাণু কে বিভিন্ন রকমের বিক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরি করা হয়। যেটা লোহার চেয়েও বেশি ভার বহনে সক্ষম।
এছাড়া ওই পদার্থটি এতটাই হালকা যা মাধ্যমে বিভিন্ন রকমের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে। পরমাণু কার্বনের বিভিন্ন বিক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরি কার্বন ন্যানোটিউব।
যেদিন থেকে এই পদার্থ আবিষ্কৃত হয়েছে সেদিন থেকেই মানুষের অনেক বড় বিল্ডিং হতে শুরু করে। তাছাড়া অনেক বড় বড় অস্বাভাবিক কিছু তৈরি করার স্বপ্ন দেখেছে। যেটা পূর্বে মানুষ এবং বিভিন্ন শক্তিশালী পদার্থের মাধ্যমে তৈরি করতে পারত। এখন সেটা কার্বন ন্যানো টিউবের মাধ্যমে তৈরি করতে পারবে।
কার্বন ন্যানোটিউবের মাধ্যমে বিশাল আকৃতির এবং অনেক উঁচু উঁচু ভবন তৈরি করা সম্ভব হবে যা তৈরী করতে কোনো অসুবিধা হবে না। কেননা আগে যখন বড় বড় উঁচু ভবন তৈরি করা হতো তখন বিভিন্ন রকমের লোহার মাধ্যমে তৈরি করা হতো।
যেটা বর্তমান সময়ে কার্বন ন্যানোটিউব দিয়ে তৈরি করা সম্ভব হবে। এছাড়া মহাকাশযাত্রা এটি নতুন একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার।
কার্বন ন্যানোটিউব দিয়ে তৈরিকৃত লিফটে প্রতি বার প্রায় 100 টনের মতো মালামাল অথবা মানুষ যেতে পারবে। এই লম্বা তার অথবা কেবলে থাকবে রোবটিক গাড়ি। যারা নিজস্ব বুদ্ধিমত্তা দিয়ে খুব সহজেই পরিবহন করে মানুষদেরকে নিয়ে যাবে।
তাছাড়া এ রোবট গাড়ি এতটাই শক্তিশালী সম্পন্ন যে যেটা খুব দ্রুত মহাকাশে নিয়ে যেতে পারবে। জাপানের বিভিন্ন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছে যে আগামী পাঁচ থেকে দশ বছরের ভিতরে কাজ শুরু করা হলে আগামী ২০৫০ সালের মধ্যে এই কাজটি শেষ করা যাবে।
এই প্রজেক্টে খরচ হতে পারে প্রায় 100 বিলিয়ন ডলারের মত। অনেক মহাকাশবিদের ধারনা এইসব প্রজেক্ট থেকে একটি যুগান্তকারী হিসেবে বিবেচনা করেছেন।
এটি তৈরি করতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হতে পারে। কেননা যে পরিমাণ কার্বন ন্যানোটিউব পদার্থের পরিমাণ হবে সেটাই পৃথিবীতে নেই যা বিভিন্ন উপায়ে তৈরি করতে হবে।
পৃথিবীতে অনেকগুলো গ্রহ রয়েছে যেগুলোর যোগাযোগ স্থাপনের জন্য এই লিফট বা স্পেস এলিভেটর অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কেননা পৃথিবীর অন্যান্য মহাকাশে বিভিন্ন রকমের অভিযান পরিচালনা করার জন্য এই স্পেস এলিভেটর ও মহাকাশ বিজ্ঞানের জন্য সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করবে।
তাছাড়া মহাকাশ নিয়ে বিভিন্ন রকমের গবেষণার ক্ষেত্রে কার্বন ন্যানোটিউবের মাধ্যমে তৈরিকৃত এলিভেটর অনেক কার্যকারী ভূমিকা পালন করবে। বিভিন্ন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা পৃথিবীতে বসে মহাকাশ নিয়ে বিভিন্ন রকমের গবেষণা করে চলছে।
কিন্তু তারা যদি পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে মহাকাশের আশেপাশে যাওয়ার পর গবেষণা কার্যক্রম চালাতে পারে সেক্ষেত্রে তারা অনেক সফল হতে পারবে। এই স্পেস এলিভেটর এতটাই সাহায্যকারী যুগান্তকারী হিসেবে কাজ করবে যেটা সকল মহাকাশ বিজ্ঞানের জন্য অনেক সুফল এবং সুনাম বয়ে আনবে।
পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে যে কোন মানুষ খুব সহজেই স্পেস এলিভেটর বা লিফটের মাধ্যমে মহাকাশে যেতে পারবে। অর্থাৎ যেকোন মহাকাশের আশপাশে যেতে পারবে এবং তাদের কার্যক্রম বা অভিযান পরিচালনা করতে পারবে।
এক্ষেত্রে স্পেস এলিভেটর একটি অসাধারণ সাহায্যকারী হিসেবে কাজ করবে। এক্ষেত্রে সকল মহাকাশ বিজ্ঞানীরা তাদের গবেষণার জন্য আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
সেটা একমাত্র কার্বন ন্যানোটিউব পদার্থের মাধ্যমে তৈরিকৃত লিফট এলিভেটর মাধ্যমেই সম্ভব হবে। এই এলিভেটর লিফট 100 টন ওজন সম্পন্ন কিছু নিয়ে যেতে সক্ষম।
সে ক্ষেত্রে মানুষের পাশাপাশি অনেক যন্ত্রপাতি অর্থাৎ গবেষণার কাজে বিভিন্ন রকমের দরকারী প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সাথে করে নেওয়া যাবে। বর্তমান সময়ে মহাকাশের বিভিন্ন স্টেশন গুলোর জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নেয়ার জন্য রকেট ব্যবহার করা হয় যেটা অনেক জ্বালানি কিংবা ব্যয় বহুল খরচ হয়ে থাকে।
কিন্তু স্পেস এলিভেটর বা কার্বন ন্যানোটিউবের মাধ্যমে মাধ্যমে নেয়া হলে খরচ খুবই কম হবে। কেননা এটি সম্পূর্ণ পদ্ধতিটি অর্থাৎ এটা নিয়ে যাবে।
এক সময় মানুষ যদি মঙ্গল গ্রহের ভ্রমণ করতো সে ক্ষেত্রে তাদের প্রায় দুই বছর অপেক্ষা করতে হতো। কেননা মঙ্গলগ্রহ আমাদের পৃথিবীর সাথেই ঘোরে ফলে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকমের দূরত্ব নিয়ে অবস্থান করে।
কার্বন ন্যানোটিউব এর মাধ্যমে তৈরিকৃত স্পেস এলিভেটর বা লিফটের মাধ্যমে যদি তৈরী করা সম্ভব হয় সেক্ষেত্রে আর দুই বছর ওয়েট করতে হবে না। এ ক্ষেত্রে প্রতি 60 থেকে 70 দিন পরপরই মঙ্গল গ্রহে ভ্রমণ করা যাবে।
তাছাড়া এখানে বিভিন্ন রকমের জিনিসপত্র নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে। যা সকল মহাকাশবিজ্ঞানে সহায়তা করবে।
এক সময় মানুষ রকেট এর মাধ্যমে মহাকাশ যাত্রায় অংশ নিতো এবং অনেকগুলো হয়ে তাদের করতে অসুবিধা হতো। অনেক গ্রহীতারা অভিযাত্রা করতে পারেনি এ ক্ষেত্রে স্পেস এলিভেটর লিস্টের মাধ্যমে সকল যাত্রা অনেক সহজ হয়ে যাবে।
তাছাড়া মঙ্গল গ্রহে খুব সহজেই এবং কম সময়ের মধ্যেই যাওয়া যাবে এবং বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণা কার্যক্রম করা যাবে। স্পেস লিফটের মাধ্যমে মঙ্গল গ্রহে বিভিন্ন রকমের গবেষণা করার জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সাথে করে নিয়ে যাওয়া যাবে।
যেটা একমাত্র কার্বন ন্যানোটিউবের মাধ্যমে তৈরিকৃত লিস্ট এর মাধ্যমেই সম্ভব। বর্তমান সময়ে মহাকাশ থেকে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হয় এবং এটা একমাত্র বিশ্বের সকল বড় বড় ধনী বা বৈজ্ঞানিকদের জন্যই এটা সম্ভব।
কার্বন ন্যানোটিউবের মাধ্যমে তৈরিকৃত লিফট বা স্পেস এলিভেটর তৈরি করা হলে এই লিস্টের মাধ্যমে সকল বয়সেই কিংবা মধ্যবিত্ত ফ্যামিলির মানুষ মহাকাশ ভ্রমণ করতে পারবে।
কেননা এটি যেটির মাধ্যমে চলবে সে ক্ষেত্রে খরচে অনেক কম হবে। ফলে সকল মানুষ মহাকাশ সম্পর্কে আরো অনেক কিছু জানতে পারবে এবং নতুন নতুন সঠিক তথ্য আমাদের কাছে চলে আসবে।
অর্থাৎ কার্বন ন্যানোটিউব এর মাধ্যমে তৈরিকৃত লিফটের মাধ্যমে ভ্রমণ করে খুব সহজে যেতে পারবেন। কেমন হবে তখন যখন এই পদ্ধতিটি মহাকাশে ভ্রমন করবে।