Skip to content Skip to sidebar Skip to footer

ইস্টার্ন ব্যাংক (EBL) থেকে ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড ফ্রিতে

ebl-mastercard-usd-bdt.
ebl-mastercard-usd-bdt.

ইস্টার্ন ব্যাংক (EBL) থেকে খুব সহজেই আপনি ডুয়েল কারেন্সি মাস্টার কার্ড অথবা ভিসা কার্ড নিতে পারবেন। EBL থেকে কোনো ঝামেলা ছাড়াই খুব সহজে আপনি কারেন্ট MasterCard /Visa Card সংগ্রহ করতে পারবেন।

ইস্টার্ন ব্যাংক EBL মাস্টারকার্ড ফ্রিতে পাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ ইস্টার্ন ব্যাংক EBL থেকে আপনি কোন রকম কাগজ পত্র বা কোনরকম ভ্যাট ছাড়াই খুব সহজেই একটি ডুয়েল কারেন্সি মাস্টার কার্ড কিংবা ভিসা কার্ড নিতে পারবেন। 

EBL মাস্টারকার্ডের জন্য  আপনাকে কিছুই করতে হবে না শুধুমাত্র আপনি 475 টাকা তাদেরকে দিলে তারা আপনাকে তিন বছর মেয়াদী এটি মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড ব্যবস্থা করে দেবে। আপনি যদি EBL ডুয়েল কারেন্সি কার্ড পেতে চান সে ক্ষেত্রে কিছু ডকুমেন্টস প্রদান করতে হবে।  যার ফলে আপনি মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড ডুয়েল কারেন্সি বিশ্বের যেকোন দেশে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। 

বিশেষ করে EBL ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড আপনি বিভিন্ন পেজ বুষ্টিং বা বিভিন্ন অনলাইন শপিং এ ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। বাংলাদেশের একমাত্র প্রথম প্রিপেইড কার্ড সার্ভিস এনেছে তারা। বিশেষ করে ইস্টার্ন ব্যাংক EBL ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড প্রদান করে কোনরকম কোনরকম জামানত ছাড়াই। EBL ব্যাংক থেকে মাত্র ১৫ দিনের ভিতরে আপনাকে ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড দিবে।

বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংকের আপনি যদি কোনো ডুয়েল কারেন্সি মাস্টার কার্ড অথবা ভিসা কার্ডের জন্য আবেদন করেন এক্ষেত্রে আপনাকে জামানত হিসাবে কিছু টাকা বা আপনার একাউন্টে টাকা জমা রাখতে হয়। এক্ষেত্রে ইস্টার্ন ব্যাংক  EBL থেকে আপনি যদি ডুয়েল কারেন্সি কার্ড বা প্রিপেইড কার্ড আপনি সংগ্রহ করতে চান এক্ষেত্রে আপনার কোনো রকমের জামানত দিতে হবে না।

>ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলুন ফ্রি

>উপায় মোবাইল ব্যাংকিং

>নগদ অ্যাপস অফার

 আপনি শুধু মাত্র আপনার কিছু ডকুমেন্টস জমা দিলে 15 কার্যদিবসের মধ্যে আপনি ডুয়েল কারেন্সি একটি মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড পেয়ে যাবেন। যেটা পরবর্তীতে আপনি তিন বছরের জন্য সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন।

একটি ভিসা কার্ড বা মাস্টার কার্ড ব্যবহার করলে প্রতিবছর অনেক চার্জ ব্যাংকে প্রধান করতে হয়। কিন্তু ইস্টার্ন ব্যাংক EBL ব্যাংকের মাস্টার কার্ড ব্যবহার করলে তিন বছরের মধ্যে আপনার কোন বা কোন রকম সার্ভিস চার্জ দিতে হবে না। এক্ষেত্রে প্রথমে আপনি 475 টাকা দিলে 3 বছরে এর জন্য একটি ডুয়েল কারেন্সি  মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড পেয়ে যাচ্ছেন সম্পূর্ণ ফ্রিতে।

EBL ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড আবেদন পদ্ধতি 

আপনি যদি ইস্টার্ন ব্যাংক EBL থেকে মাস্টার কার্ড বা ভিসা কার্ড করাতে চান এক্ষেত্রে আপনার শুধুমাত্র দুই কপি ছবি এবং এনআইডি কার্ড এর ফটোকপি লাগবে।  এছাড়াও কিছু ডকুমেন্টস প্রয়োজন হতে পরে তবে সেটা লোকেশন ভেদে হয়ে তাকে।

ইস্টার্ন ব্যাংক EBL ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড পেতে কিছু বিষয় রয়েছে। আপনি যদি মাস্টারকার্ড শুধুমাত্র বাংলাদেশের ভিতরে ব্যবহার করতে চান এক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্ট প্রদান করতে হবে না। আপনি যদি কখনো বাহিরের কোন কান্ট্রির জন্য বা ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ডে টাকা ডলারে কনভার্ট করতে চান তখন হয়তো পাসপোর্ট এর প্রয়োজন পড়তে পারে। তবে প্রথম ক্ষেত্রে আপনার কিছুরই প্রয়োজন হবে না। 

আপনি কোন রকম পাসপোর্ট ছাড়া একটি ডুয়েল কারেন্সি মাস্টার কার্ড অথবা ভিসা কার্ড পেয়ে যাবেন। প্রথমত আপনার জানতে হবে ভিসা কার্ড মাস্টার কার্ড পাওয়ার জন্য EBL ব্যাংকের কাছে কি কি কাগজপত্র জমা দিতে হয়। প্রথমে আপনি আপনার নিকটস্থ ইস্টার্ন ব্যাংক EBL  যাওয়ার পরে সেখানকার মাস্টার কার্ড ডিভিশন এর যে লোক দেখতে পাবেন তার কাছে আপনি বলে দিলে তারা আপনাকে একটি র্ফম দিবে।

 আপনি প্রথমত র্ফমটি ভালো করে পূরণ করবেন। আপনি যার নামে অর্থাৎ যার নামে একটি মাস্টার কার্ড ব্যবহার করতে চান তার নাম অথবা আপনার নামে করতে চাইলে আপনার নামটি সঠিকভাবে ফরম পূরণ করবেন।

>কেক তৈরীর সফল বিজনেস

 তারপরে ফরম পূরণ করা হয়ে গেলে আপনার দুই থেকে তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবির প্রয়োজন পড়বে। আপনার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি এবং আপনি চাইলে অন্যান্য কাগজপত্র দ দিতে পারেন না চাইলে সমস্যা নেই। তারপরে আপনি 475 টাকা র্ফম কাগজপত্রসহ আপনি ব্যাংক কর্মকর্তাকে দিলে তিনি আপনাকে একটি রিসিড দিয়ে দিবে। অর্থাৎ আপনার কাজ শেষ আপনাকে 15 কার্যদিবসের মধ্যে তারা যেকোন সময় আপনাকে ফোন করে ব্যাংক থেকে EBL মাস্টার কার্ড নিয়ে যেতে বলবে। 

ইস্টার্ন ব্যাংকের ফরম পূরণ করার সময় আপনি মাস্টারকার্ড চান নাকি ভিসা কার্ড চান সেটা অবশ্যই তাদেরকে জানিয়ে দিবেন। আপনি যদি EBL ডুয়েল কারেন্সি  মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে না পান তাহলে ব্যাংকে যোগাযোগ করুন। সচরাচর ১৫ দিনের ভিতরেই  মাস্টার কার্ড কিংবা ভিসা কার্ড মেসেজ চলে আসবে। তখন আপনি ব্যাংক যাবেন এবং পূর্বে যে রিসিড  দিয়া হয়েছে সেটা সাথে করে নিয়ে যাবেন।

ইস্টার্ন ব্যাংক EBL ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ডের সুবিধা 

ইস্টার্ন ব্যাংক EBL এর মাস্টার কার্ড অথবা ভিসা কার্ড সংগ্রহ করতে হলে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট করার কোন প্রয়োজন নেই। কেননা EBL ব্যাংকের নতুন মাস্টারকার্ড রয়েছে যেটা প্রিপেড সিস্টেম কার্ড। 

আপনি এই কার্ড তিন বছরের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন ফ্রিতে। আপনি সেই কার্ড নাম্বারে টাকা লোড করে নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার কাছে যখন টাকা শেষ হয়ে যাবে আপনি ব্যাংক থেকে কার্ড লোড করে নিতে পারবেন। আপনার কার্ড যখন আপনি হাতে পাবেন তখন আপনি একটি পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হবে। যদি আপনি ডুয়েল কারেন্সি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ব্যবহার করতে চান। 

ডুয়েল কারেন্সিতে ব্যবহার করতে চাইলে পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হবে। তবে এক্ষেত্রে আপনার যদি পাসপোর্ট না থাকে আপনার বাসার ফ্যামিলির অন্য কারো পাসপোর্ট দিয়ে করাতে পারেন। আপনারা চাইলে Ebl  থেকে আপনার বাসার কারো নামে করিয়ে নিতে পারেন। অর্থাৎ পাসপোর্টধারী লোকের কাগজগুলো জমা দিলে তার নামে কার্ড তৈরি হয়ে যাবে। 

মাস্টারকার্ড পাওয়ার পর পরবর্তীতে তার পাসপোর্ট দিয়ে আপনি সেখানে কিছু ডলার লিমিট করে নিতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি পাসপোর্ট দিলে তারা আপনাকে আপনার ইচ্ছানুসারে লিমিট দিয়ে দিবে।

ইবিএল ব্যাংক EBL এর ডুয়েল কারেন্সি মাস্টার কার্ড ব্যবহার করার জন্য লিমিটের প্রয়োজন হবে। তবে এক্ষেত্রে আপনি আপনার ইচ্ছামত লিমিট করিয়ে নিতে পারবেন। আপনার মাস্টার কার্ডের যদি আপনি তিন বছরের জন্য লিমিট করিয়ে নেন এ ক্ষেত্রে আপনি এটা তিন বছর ব্যবহার করতে পারবেন। তবে মধ্যে যদি আপনার কার্ড লিমিট শেষ হয়ে যায় আপনি আবার নতুন করে আপনার পাসপোর্ট দিয়ে নতুন করে লিমিট করিয়ে নিতে পারবেন।

কার্ড লিমিট সম্পূর্ণ আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী দিতে পারবেন। যেটা ব্যাংক কর্মকর্তা আপনার পাসপোর্ট এর লিমিট বাড়িয়ে দেবে তবে। তবে বাংলা টাকায় কোনো লিমিট থাকবেনা। এছাড়াও আপনি এই কার্ডের কিছু ডলার বাংলাদেশি টাকা ব্যবহার করতে পারবেন। অন্যান্য ডলার দেশের বাইরের যে কোনো কাজে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এটা সম্পূর্ণই আপনার নিজের ইচ্ছামত।

আপনি যদি সকল টাকা  ডলারে পরিণত করতে চান তাহলে ডলারের কনভার্ট হয়ে যাবে। আপনি যদি বাংলাদেশী টাকা ডলারে করে নিত করতে চান সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশি টাকা কনভার্ট করে নিতে পারবেন। আপনি যখন আপনার কার্ডের টাকা লোড করবেন তখন দুটি অপশন এর মধ্যে আপনি যেকোনো একটি অপশন পছন্দ করে টাকা লোড করতে পারবেন।

ইস্টার্ন ব্যাংক EBL ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড ব্যবহারের নিয়ম

ইবিএল মাস্টার কার্ড ব্যবহার করে আপনি আপনার পছন্দমত যেকোনো কারেন্সিতে টাকা লোড করতে পারবেন। এমনকি আপনি  অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে সেখান থেকেও আপনি বাংলা টাকায় ডলার কনভার্ট করতে পারবেন।

মাস্টারকার্ড ডলার বাংলা টাকা কনভার্ট করে নিতে পারেন যেটা অন্য অন্য ব্যাংকে এরকম সুযোগ সুবিধা আর আপনি পাবেন না। তবে এখানে আপনি তিন বছর জন্য ব্যবহার করলে কোনরকম সার্ভিস চার্জ বাবদ প্রদান করতে হবে না।

তবে মেসেজ দেয়ার জন্য তিন বছরের জন্য আপনার একাউন্ট থেকে 100 টাকার মত কেটে নিতে পারে। তবে সেটাও খুব সামান্য এছাড়া আর কোন চার্জ ব্যাংক নিবে না। আপনি একবার EBL ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড করে নিলে টানা তিন বছর আপনি আনলিমিটেড ব্যবহার করতে পারবেন। যেটা অন্য কোন ব্যাংক আপনাকে এত সুযোগ সুবিধা দেবে না। 

তাই আজকেই আপনি করে নিতে পারেন ইস্টার্ন ব্যাঙক EBL থেকে আপনার স্বপ্নের ডুয়েল কারেনসি মাস্টার কার্ড এবং ভিসা কার্ড যেটা আপনি সকল ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন।

আপনি ইস্টার্ন ব্যাংক থেকে মাত্র 475 টাকার বিনিময় পেয়ে যাচ্ছেন একটি মাস্টার কার্ড কিংবা ভিসা কার্ড যেটা আপনি পৃথিবীর সকল দেশের ডুয়েল কারেন্সি বাংলা টাকা অথবা ডলারে ব্যবহার করতে পারবেন।তাছাড়া অন্য অন্য ব্যাংকে যদি আপনি ডুয়েল কারেন্সি মাস্টার কার্ড ভিসা কার্ড করাতে চান। এক্ষেত্রে আপনার অনেক ডকুমেন্ট এবং আমার অনেক ঝামেলা পোহাতে হবে। 

ইস্টার্ন ব্যাংক EBL ব্যাংকের প্রিপেইড কার্ড এরকম কোন ঝামেলা পোহাতে হয় না। তাই আপনি চাইলে খুব সহজেই করে নিতে পারেন ইস্টার্ন ব্যাংক থেকে আপনার পছন্দের ডুয়েল কারেন্সি মাস্টার কার্ড অথবা ভিসা কার্ড।

ডুয়েল কারেন্সি কার্ড পেতে ব্যাংক এর ক্ষেত্রে স্থানভেদে কিছু কিছু ব্যাংকের কাগজ পত্র ভিন্ন হতে পারে। তবে মূল কাগজপত্র হলো আপনার এনআইডি কার্ড এবং পাসপোর্ট সাইজের ছবি। বাকি কাগজপত্রগুলো হয় বা কিংবা না দিলে কোন সমস্যা হয় না।

আপনার যদি একটি ডুয়েল কারেনসি মাস্টার কার্ড কিংবা ভিসা কার্ড প্রয়োজন পড়ে তাহলে আজই ইস্টার্ন ব্যাংকের যে কোন শাখায় আপনি চলে আসুন। সংগ্রহ করে নিন আপনার স্বপ্নের EBL ডুয়েল কারেন্সি  মাস্টারকার্ড এবং ভিসা কার্ড।

সফল উদ্যোক্তা হওয়ার উপায়