Skip to content Skip to sidebar Skip to footer

সিটি ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড বিনামূল্যে

city-bank-dual-currency-mastercard
city-bank-dual-currency-mastercard



বাংলাদেশ সিটি ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি আমেরিকান এক্সপ্রেস প্রিপেইড মাস্টারকার্ড এখন ফ্রিতে নিতে পারবেন। সিটি ব্যাংক প্রিপেইড মাস্টারকার্ডের সুযোগ সুবিধা, অফার, লেনদন, আবেদন নিয়ম,কার্ডের মেয়াদ ও ব্যবহার উপায় জেনে নিন।

সিটি ব্যাংকের প্রিপেইড মাস্টারকার্ড পাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ সিটি ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি আমেরিকান এক্সপ্রেস প্রিপেইড মাস্টারকার্ড যেটা আপনি এখন সম্পূর্ণ ফ্রিতে পেয়ে যাবেন। শুধু মাত্র 500 টাকার বিনিময়ে আপনি কোন রকম জামানত বা কোন কিছু ছাড়াই আপনি সহজেই একটি ডুয়েল কারেনসি মাস্টার কার্ড পেয়ে যাবেন।

সিটি ব্যাংক মাস্টারকার্ড পেতে আপনাকে মাত্র 15 কার্যদিবসের মধ্যে আপনি কাগজপত্র জমা দিলে আপনি খুব সহজেই পেয়ে যেতে পারবেন। সিটি ব্যাংক প্রিপেইড মাস্টারকার্ড আপনি বিভিন্ন কারেন্সি  ব্যবহার করতে পারবেন। যেটা বাংলাদেশের আর কোন ব্যাংকই আপনি এরকম সুযোগ সুবিধা পাবেন না। প্রিপেইড মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ সিটি ব্যাংক সুযোগ সুবিধা আপনাকে দিচ্ছে।

কোনরকম একাউন্ট ছাড়াই খুব সহজেই একটি ডুয়েল কারেনসি আমেরিকান এক্সপ্রেস প্রিপেইড মাস্টারকার্ড খুব সহজেই পেয়ে যাবেন। এক্ষেত্রে আপনার কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকার প্রয়োজন পড়বে না এবং আপনার মাস্টার কার্ড হবে সম্পূর্ণ পৃথক সিস্টেমে।

 আপনার প্রিপেইড মাস্টারকার্ডের টাকা শেষ হয়ে গেলে আপনি সেটা লোড করে নিবেন। সেই টাকা আপনি বাংলাদেশি কারেন্সি অথবা ইউএসডি ডুয়েল কারেন্সি তে ব্যবহার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার ব্যাংকে বা কোন ক্ষেত্রে কোনো রকম সমস্যায় পড়তে হবে না। সিটি ব্যাংক প্রিপেইড মাস্টারকার্ড সম্পূর্ণ ফ্রি তে পাচ্ছেন যেটাতে কোন চার্জ নিবে না।

সিটি ব্যাংক প্রিপেইড মাস্টারকার্ড কোনো ভ্যাট বা কোনরকম চার্জ কাটা হবে না। যেটা আপনি সম্পূর্ণ ফ্রি তে প্রথমে 500 টাকার বিনিময়ে পেয়ে যাবেন।

>EBL মাস্টার কার্ড ফ্রিতে 

>স্টুডেন্টরা কিভাবে ব্যাংক ATM কার্ড পাবেন


সিটি ব্যাংকের এই প্রিপেইড মাস্টারকার্ড ক্রিকেটে প্রথম পর্যায়ে আপনার শুধু মাত্র 500 টাকার মতো খরচ হবে। সিটি ব্যাংক প্রিপেইড মাস্টারকার্ড পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য আপনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন। ৫বছর কোন রকম সার্ভিস চার্জ কাটা হবে না। তবে শুধুমাত্র প্রতিবছর মেসেজ এর কারনে 200 টাকা করে কাটা সার্ভিস চার্জ কাটা হবে।

সিটি ব্যাংক ডুয়েল কারেন্সি প্রিপেইড মাস্টারকার্ডের সুবিধা 

সিটি ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি প্রিপেইড মাস্টারকার্ড আপনি বাংলাদেশের যে কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি বাংলাদেশ হতে শুরু করে বিভিন্ন দেশের কান্ট্রিতে আপনি ডুয়েল কারেন্সি তে যে কোন লেনদেন করতে পারবেন। এছাড়াও সিটি ব্যাংকের প্রিপেইড কার্ড বিভিন্ন শপিং হতে শুরু করে বিভিন্ন লোকাল মার্কেটে আপনি ব্যবহারের মাধ্যমে সকল ধরনের লেনদেন করতে পারবেন। 

বাংলাদেশে অন্য অন্য মাস্টার কার্ডে যে রকম ফ্যাসিলিটি আপনি পাবেন। এখানে আপনি তার যত বেশি সুবিধা পেয়ে যাবেন। এছাড়া এর সার্ভিস চার্জ সম্পূর্ণ ফ্রী এছাড়াও আপনি লোকাল বিভিন্ন মার্কেটের শপিং ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন রকমের অফার পেতে পারেন।

সিটি ব্যাংকের প্রিপেইড মাস্টারকার্ডের লিমিট

আপনার অ্যাকাউন্টে আপনি মাস্টার কার্ডের টাকা লোড করতে পারবেন। যেটা আপনি ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা থেকে খুব সহজেই জমার মাধ্যমে আপনার কার্ডে টাকা লোড করে নিতে পারেন। এছাড়া আপনার প্রিপেইড মাস্টারকার্ডের টাকা আপনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারেন। বাংলা টাকা এবং অন্য অংশ USD কারেন্সি তে ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি চাইলে আপনার বাংলাটা রয়েছে সেটা usd কনভার্ট করে নিতে হবে।

 আবার চাইলে ইউএসডি ডলার থেকে সেটা বাংলা টাকা কনভার্ট করে বাংলাদেশি যে কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি বাংলাদেশের যে কোন এটিএম বুথ থেকে সম্পূর্ণ ফ্রিতে কার্ডের মাধ্যমে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। আপনার প্রিপেইড মাস্টারকার্ডে কিছু লিমিট থাকবে। প্রতি দিন আপনি 1 লাখ টাকার ওপরে লেনদেন করতে পারবেন না। সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা লেনদেন করতে করতে পারবেন। 

সিটি ব্যাংকের প্রিপেইড মাস্টারকার্ড এর মাধ্যমে আপনি যেকোন ক্ষেত্রে অনলাইন ট্রানজাকশন করলে আপনাকে সাথে এসএমএসের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। এছাড়াও বিভিন্ন এলার্ট করে দেয়া হবে। সিটি ব্যাংকের বিভিন্ন কর্পোরেট সুযোগ-সুবিধা আপনি পেয়ে যাবেন। আর অন্য কোন ব্যাংকে এত সুযোগ সুবিধা আপনি নাও পেতে পারেন।

সিটি ব্যাংক ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ডের সুবিধা 

সিটি ব্যাংকের প্রিপেইড মাস্টারকার্ড ব্যবহারে আপনি প্রতিমাসে যেকোনো লেনদেনে এক পার্সেন্ট ক্যাশব্যাক পাবেন। এছাড়া প্রতি মাসে সর্বোচ্চ 500 থেকে 1000 টাকা পর্যন্ত নিশ্চিত ক্যাশব্যাক পাচ্ছেন। প্রিপেইড মাস্টারকার্ডে আপনি বিভিন্ন অনলাইন ট্রানজেকশন বা বিভিন্ন সপিং এর ক্ষেত্রে অনেক লোকাল অফার পাবেন। যেগুলো আপনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অফারের আওতাভুক্ত হতে পারেন।

এছাড়া সিটি ব্যাংকের মাস্টারকার্ড ডুয়েল কারেন্সি  হওয়াতে বিশ্বের যেকোনো প্রান্তের যেকোন দেশ থেকে আপনি লেনদেন বা কোনরকম অনলাইন ট্রানজেকশন করতে পারবেন।

সিটি ব্যাংক ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড পাওয়ার উপায়

সিটি ব্যাংকের আমেরিকান এক্সপ্রেস প্রিপেইড মাস্টারকার্ড পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশের একজন নাগরিক হতে হবে। এছাড়াও আপনার বয়স 18 বছরের বেশি হতে হবে। আপনি যদি আপনার মাস্টার কার্ডের টাকা ইউএসডি কনভার্ট করে ডুয়েল কারেন্সি তে ব্যবহার করতে চান তাহলে সেটা USD টাকায় কনর্ভাট করে নিতে হবে।

সিটি ব্যাংক মাস্টারকার্ডের লেনদেন লিমিট 

বাংলাদেশ সিটি ব্যাংকের আমেরিকান এক্সপ্রেস প্রিপেইড মাস্টার কার্ডে আপনি যে কোন মাধ্যমে লেনদেন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনি একদিনে সর্বোচ্চ 50 হাজার টাকা পর্যন্ত লেনদেন করতে পারবেন।

 এছাড়া আপনি এই মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশের যে কোন এটিএম বুথ থেকে একদিনে সর্বোচ্চ 50 হাজার টাকা পর্যন্ত তুলতে পারবেন। সিটি ব্যাংকের প্রিপেইড মাস্টারকার্ড থেকে আপনি ব্যাংকের যে কোন এটিএম বুথ থেকে তুলতে করতে হলে আপনর সাথে 20 হাজার টাকা উইথড্র করতে পারবেন।

 একদিনে সর্বোচ্চ 50 হাজার টাকা তুলতে পারবেন। এছাড়াও আপনি একদিনের একদিনে 10 টি ট্রানজেকশন করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি যদি প্রিপেইড মাস্টারকার্ড এর মাধ্যমে অনলাইনে বিভিন্ন অনলাইন ট্রানজেকশন করতে চান এ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ 10 পর্যন্ত ট্রানজেকশন খুব সহজেই করতে পারবেন।

সিটি ব্যাংক ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ডের চার্জ ফি

সিটি ব্যাংকের পেটের মাস্টার কার্ডের বাৎসরিক কোন চার্জ নেই তবে প্রথমে আপনি 500 টাকা দিয়ে আপনার মাস্টার কার্ড সংগ্রহ করে নিতে হবে। এটা পরবর্তী সময় আপনি সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যেকোন সময় যেকোন অনলাইন ট্রানজেকশনের মাধ্যমে যদি উইড্রো করতে চান এক্ষেত্রে ট্রানজেকশন সম্পূর্ন ফ্রি থাকবে। এছাড়াও মাস্টার কার্ডের টাকা যদি  লোড করতে চান সে ক্ষেত্রে সেখানে কোন চার্জ দিতে হবেনা।

সিটি ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড যেকোনো ইন্টারন্যাশনাল অর্থাৎ আপনি যদি ডুয়েল কারেন্সি ইউএসডি ডলার থেকে যেকোনো কান্ট্রিতে আপনি টাকা এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে চান ক্ষেত্রে 2.5 শতাংশ ভ্যাট দিতে হবে।

বিভিন্ন অঞ্চল ভেদে ATM বুথ চার্জ বিভিন্ন হতে পারে। এছাড়া প্রতিবছর অনলাইন এসএমএস এর জন্য 200 টাকা করে কাটা হবে। তবে প্রতিবছর আপনি যদি স্পেশাল অপার নিতে চান সেটা আরও 100 টাকা প্রতি বছরে দিতে হবে। আপনি সিটি ব্যাংক মাস্টারকার্ডে যে কোন বাংলাদেশী যে কোন এটিএম বুথ থেকে  করতে পারবেন সম্পূর্ণ ফ্রিতে।

সিটি ব্যাংক মাস্টারকার্ড আবেদন করতে যা যা লাগবে

সিটি ব্যাংকের আমেরিকান এক্সপ্রেস প্রিপেইড মাস্টারকার্ড পেতে আবেদন করতে হলে আপনার কিছু ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে। এটা আপনি আবেদনপত্রের সাথে আপনি ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি এবং দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি। 

আপনার যদি পাসপোর্ট থাকে সে ক্ষেত্রে তার ফটোকপি এবং বিভিন্ন রকমের কেওয়াইসি। অর্থাৎ বিভিন্ন কাগজপত্র যদি প্রয়োজন হয় অঞ্চল ভেদে সেটা প্রদান করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার যদি কিছুই না থাকে আপনার শুধুমাত্র দুই কপি ছবি এবং ন্যাশনাল আইডি কার্ডের মাধ্যমে আপনি 500 টাকার বিনিময়ে খুব সহজেই সিটি ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড খুব সহজেই পেয়ে যাবেন।

সিটি ব্যাংকের ডুয়েল কারেন্সি প্রিপেইড মাস্টারকার্ড নিতে কোনো রকম হেল্প সাহায্যের দরকার হলে আপনার নিকটস্থ সিটি ব্যাংকে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়া আপনার যদি এই পোস্ট ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার গুরুত্বপূর্ণ একটি মতামত জানাতে ভুলবেন না


উপায় মোবাইল ব্যাংকিং অফার ২০২১