Skip to content Skip to sidebar Skip to footer

বাংলাদেশের যে কোনো ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলুন ফ্রিতে

bank-student-account
bank-student-account

বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংকে এখন স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলা খুবই সহজ। সম্পূর্ণ ফ্রিতে আপনি একটি কারেন্ট স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে পারবেন। এছাড়াও ব্যাংকিং সকল সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট কিভাবে খুলবেন

বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলা আগে যতটা কঠিন ছিল বর্তমানে ততটাই সহজ। কেননা আপনি যদি একজন ছাত্র হয়ে থাকেন তাহলে আপনি খুব সহজেই বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাংকের মাধ্যমে একটি স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে পারবেন। স্টুডেন্ট ব্যাংক একাউন্ট থাকে সম্পূর্ণ ফ্রি এবং সার্ভিস চার্জ হতে শুরু করে যাবতীয় সকল কিছুই নিতে আপনি করতে পারবেন। এছাড়াও এখানে আপনি সব ব্যাংকিং কার্যক্রমের সকল সুযোগ-সুবিধা বা ফিচারস উপভোগ করতে পারবেন।

পূর্বে বাংলাদেশের এরকম স্টুডেন্ট ব্যাংক একাউন্ট অফার বা এরকম ভালো সময় ছিল না। কিন্তু বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ সরকারের হস্তক্ষেপের বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংকে আপনি কারেন্ট স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে পারবেন। এছাড়াও ব্যাংকিং কার্যক্রম হতে শুরু করে যাবতীয় সকল কাজ সম্পূর্ণ ফ্রিতে করে নিতে পারবেন। আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনি স্টুডেন্ট একাউন্ট সম্পর্কিত সকল সুযোগ সুবিধা পাবেন।

>উপায় মোবাইল ব্যাংকিং অফার

>নগদ মোবাইল ব্যাংকিং অফার

যেকোনো ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলার উপায়

প্রথমত যদি ব্যাংকে কোন ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট চান তাহলে আপনার প্রথমত নিকটস্থ যে কোন ব্যাংকে চলে যাবেন। তবে আমি প্রেফার করব আপনি বাংলাদেশের যে কোন প্রাইভেট ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলে নিতে পারেন। কেননা এখানে আপনি অনেক সুযোগ-সুবিধা পেতে পারবেন। পরবর্তী সময়ে আপনি নিকটস্থ কোনো ব্যাংক অফিসে যাওয়ার পর আপনি ব্যাংকের কর্মকর্তা কে বলবেন আপনি স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে চান। এক্ষেত্রে আপনার কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন দরকার হবে। আপনার যদি জন্ম নিবন্ধন থাকে তাহলে জন্ম নিবন্ধন কিংবা আপনার যদি এনআইডি কার্ড থাকে তাহলে সেটা জমা দেবেন।

ভোটের আইডি কার্ড না থাকলে আপনার স্কুলের কিছু ডকুমেন্টস বা স্কুলের আইডি কার্ড জমা দিয়ে আপনি খুব সহজেই বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলে নিতে পারবেন।

বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে হলে আপনার কোন রকম ঝামেলা পোহাতে হবে না। কেননা আপনার যদি এনআইডি কার্ড না থাকে এক্ষেত্রে আপনি আপনার স্কুলের বা কলেজের কিছু ডকুমেন্টস প্রদান করে খুব সহজেই স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট খুলে নিতে পারবেন। 

স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট খোলার সাথে সাথে আপনি একটি ভিসা কার্ড পেয়ে যাবেন। যেটা দিয়ে সহজ মাধ্যমে আপনি এটিএম বুথ থেকে বা যেকোন অনলাইন ট্রানজেকশন করতে পারবেন। 

সবচাইতে বড় সুবিধা হলো আপনি কোন রকম টাকা বা কোনরকম ভ্যাট সার্ভিস চার্জ ছাড়াই একটি এটিএম বুথ কার্ড পেয়ে যাচ্ছেন। যেটা আর অন্য কোথাও পাবেন না। 

বাংলাদেশ প্রাইভেট ব্যাংক গুলো আপনাকে আরো ভালো সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে। যেগুলো সকল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য স্টুডেন্ট একাউন্ট এর জন্য অনেক বেশি হেল্পফুল। এছাড়াও আপনি চাইলে এখানে প্রতিনিয়ত কিছু অর্থ জমা করতে পারবেন। ফলে ভালো পরিমাণ প্রফিট আপনি এইসকল ব্যাংক থেকে আপনি একজন স্টুডেন্ট হিসেবে পেয়ে যাবেন।

ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস 

বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাংক থেকে আপনি চাইলে একটি কারেন্ট সেভিংস স্টুডেন্ট একাউন্ট করিয়ে নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে অঞ্চল ভেদে বিভিন্ন রকমের কাগজপত্র প্রয়োজন হতে পারে।

 মূল কাগজপত্র হলো আপনার যদি ভোটার আইডি কার্ড থাকে সেক্ষেত্রে সেটা জমা দেবেন।  আপনার ছবি জমা দেবেন এছাড়াও আপনার একাউন্টে যাকে নমিনি করবেন তার কিছু ডিটেলস আইডি কার্ডসহ তার কিছু ডকুমেন্ট আপনার দিতে হবে। পরবর্তী সময়ে আপনার যদি ভোটের আইডি কার্ড না থাকে এক্ষেত্রে আপনি আপনার স্কুল বা কলেজের যে কোন ডকুমেন্টস অথবা কলেজ স্কুল আইডি আপনি ফটোকপি দিয়ে আপনি একাউন্ট করে নিতে পারেন।

স্টুডেন্ট একাউন্ট করার 15 কার্যদিবসের মধ্যে আপনার একাউন্ট ক্রিয়েট হয়ে যাবে। আপনি চাইলে ব্যাংক থেকে একটি এটিএম কার্ড তুলে নিতে পারবেন।

 তবে এক্ষেত্রে আপনি যদি কাউকে আপনার পিতা বা মাতাকে নমিনি করে রেখলে খুব ভালো হবে। কেননা আপনার অবর্তমানে তারা আপনার একাউন্ট চালনা করতে পারবে। তারপরও বিভিন্ন ব্যাংক ভেদে বিভিন্ন রকমের অফার বা বিভিন্ন রকমের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। তবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে কিছু প্রাইভেট ব্যাংক গুলোতে সকল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য স্টুডেন্ট একাউন্ট এর সুযোগ সুবিধা অনেক পরিমাণে বেশি থাকে।

এখানে আপনি চাইলে কিছু কিছু করে টাকা জমিয়ে এখান থেকে থেকে কিছু পরিমাণ ভালো প্রফিট অর্জন করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি ব্যাংকের অন্যান্য লেনদেন করতে পারবেন। আপনার স্টুডেন্ট ব্যাংক একাউন্টে কিছ লিমিট থাকতে পারে যেমন বেশি এমাউন্টের লেনদেন করলে কিছু নিয়মনীতি মানতে হবে। তবে আপনার যখন 18 বছর পর বা আপনি যখন স্কুল বা কলেজ পড়া শেষ হবে।

 আপনি যখন চাকরি জীবনে চলে যাবেন তখন চাইলে আপনি আপনার অ্যাকাউন্টটি অন্য পার্সোনাল বা সেভিংস একাউন্টে কনভার্ট করে নিতে পারবেন। এছাড়াও আপনি এটা যখন আপনি পড়ালেখার বাহিরে চলে যাবেন তখন কনভার্ট করে আপনি অন্য একাউন্টে নিয়ে যেতে হবে। স্টুডেন্ট একাইন্ট পরবর্তীতে অন্য একাউন্টে যেরকম হিসাব হয় তখন আপনার এ্যাকাউন্টে এ রকম সার্ভিস  হিসাব করা হবে।

ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট হেল্পলাইন 

এছাড়া আপনি যে কোন ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে চান এবং অফার সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনি নিকটস্থ সেসকল ব্যাংকে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়াও আপনি তাদের কাস্টমার কেয়ারে কল করে তাদের ব্যাংক এর স্টুডেন্ট একাউন্ট এর সকল তথ্য জেনে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার যে ব্যাংক বেশি ভালো মনে হবে বা আপনার কাছে পছন্দ হবে আপনি সেই ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট করতে পারেন।

কোন ব্যাংক এর স্টুডেন্ট একাউন্ট খুললে আপনি এটিএম বুথ কার্ড এর সাথে সাথে একটি চেক বই পেয়ে যাবেন। যেটা দিয়ে পরবর্তীতে আপনি যে কোন লেনদন করতে পারবেন। 

এছাড়াও আপনি স্টুডেন্ট একাউন্ট এর অনেক রকমের সুবিধা পাবেন যেটা আপনি আপনার নিকটস্থ ব্যাংক যোগাযোগ করলেই আপনি জানতে পারবেন।বাংলাদেশের যেকোন ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট কিভাবে তৈরি করবেন এই পোস্টগুলো আপনার কাছে ভালো লাগে এক্ষেত্রে আপনি অবশ্যই একটি মন্তব্য করবেন।

EBL ডুয়েল কারেন্সি মাস্টারকার্ড কিভাবে পাবেন