Skip to content Skip to sidebar Skip to footer

বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের স্বর্গরাজ্য

বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের স্বর্গরাজ্য
চিত্রঃ বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড 


বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড যার অন্য ডাকনাম বঙ্গবন্ধু দ্বীপ, বঙ্গবন্ধু চর এবং বঙ্গবন্ধু সমুদ্র সৈকত নামে পরিচিত। বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড বাংলাদেশের অন্যতম ভবিষ্যৎ পর্যটন হট স্পট।


বঙ্গোপসাগরের বুক চিরে জেগে ওঠা বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অন্যতম পর্যটন স্পট হিসেবে বিবেচিত হবে । খুলনা জেলার ও বাগেরহাট জেলার পাশে দুবলার চর থেকে 10 থেকে 12 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড বর্তমানে অপার সৌন্দর্য নিয়ে ঘেড়া।


বঙ্গোপসাগরের নতুন দ্বীপ বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড 

 যে দ্বীপটি একসময় ছিল পানি ভর্তি সেটি আজ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় দুই থেকে তিন মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। বাংলাদেশের অন্যতম সমুদ্র সৈকত হিসেবে বিবেচিত হতে পারে বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড।


বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড মূলত সাতক্ষীরা জেলার ভিতরে পড়েছে। এছাড়াও সুন্দরবনের থেকে প্রায় 15 থেকে 16 কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড।


 এখানে আপনি চাইলে খুব সহজেই ইঞ্জিন চালিত নৌকার মাধ্যমে যেতে পারবেন। এখানকার অপার সৌন্দর্য এবং সামগ্রিক সৌন্দর্যে আপনি মুগ্ধ হবেন। 


 বঙ্গবন্ধু দ্বীপে রয়েছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং লাল কাকড়ার স্বর্গরাজ্যে যা আপনাকে অনেক আনন্দ দিবে।

>সাভারের গোলাপ গ্রাম ভ্রমন

>তাড়ুয়া সমুদ্র সৈকত ভ্রমন

১৯৭০ সালের পর থেকেই গুগোল স্যাটেলাইটে বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড বা বঙ্গবন্ধু সমুদ্র সৈকতটি স্যাটেলাইটে দেখা যেত।  বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন রকমের পরিবর্তন ঘটে।


 অর্থাৎ বিভিন্ন ঋতুতে দ্বীপের পরিবর্তন হতো। যেমন বর্ষাকালে দেখা যেত দ্বীপটি সম্পূর্ণ তলিয়ে গেছে। আবার যখন গরম কাল চলে আসে তখন দেখা যেত দ্বীপ আবার জেগে উঠেছে।


১৯৯০ সালের দিকে কয়েকজন জেলেরা মাছ ধরতে গিয়ে এই দ্বীপটির সব পুরোপুরি অস্তিত্ব খুঁজে পান। তারপর থেকেই এই দ্বীপটি ব্যবহার করার যোগ্য হয়ে উঠেছেন। 


তারপর এই দ্বীপটির নাম দেওয়া হয় বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড। তবে ১৯৯০ সালের পর থেকে এই দ্বীপটি আর বিভিন্ন সময়ে সাগরের নিচে তলিয়ে যায় নি।


১৯৯০ সালের পর থেকে বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আস্তে আস্তে গড়ে ওঠে। যার ফলে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকমের পরিবর্তন ঘটে দ্বীপটি এখন অন্যতম সৌন্দর্য একটি পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।


বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড দ্বীপের সৌন্দর্য বর্তমান সময়ের সবাইকে পাগল করে দিতে পারবে। কেননা এই দ্বীপের মনগড়া সৌন্দর্যমন্ডিত স্থান গুলো এত সুন্দর যা সকলের কাছে ভালো লাগবে। 


তাছাড়া এই দ্বীপের আবহাওয়া পরিবর্তন বা জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে দিন দিন অনেকটাই বসবাসযোগ্য হয়ে উঠেছে। একসময় হয়তো এটি বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আইল্যান্ড বা সমুদ্র সৈকত হিসাবে বিবেচিত হতে পারে। 


বঙ্গবন্ধু দ্বীপের আশেপাশের পরিবেশ এতটাই নৈসর্গিক সৌন্দর্য নিয়ে ঘেরা যা দেশী-বিদেশী পর্যটকদের অনেক মন কাড়বে।


বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড নামকরণ

বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড দ্বীপের নামকরণ বঙ্গবন্ধু দেয়ার কারণ হলো এই দ্বীপ সর্বপ্রথম যে মানুষটির কাছে ধরা পড়েছিল সে মানুষটি ছিল বঙ্গবন্ধুর একজন ভক্ত।


 তাই তারা কয়েকজন যখন বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ডের কোন নিশানা নামকরণ করতে চায় তখন তারা সবাই পছন্দ করে বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড নামে নামকরণ করে। যার ফলে এই দ্বীপটি খুব কম সময় অনেক পরিচিতি লাভ করে। 


বঙ্গবন্ধু দ্বীপে বিভিন্ন রকম পর্যটক এখন পর্যন্ত ঘুরতে যায়। তাছাড়া বিভিন্ন গবেষণার জন্য বাংলাদেশের অনেক প্রতিষ্ঠান বা গবেষকরা এখানে বিভিন্ন রকম গবেষণা করার জন্য যায়।


বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ পর্যটন স্পট

২০০৪ সাল থেকে ২০০৫ সালের দিকে বাংলাদেশের নামকরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গবেষক বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড গিয়েছিলে এখানকার বিভিন্ন রকমের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য।


 গবেষকদের মতে এখানে কোন ভয়ঙ্কর প্রাণীর অস্তিত্ব খুঁজে পায়নি। অর্থাৎ বিভিন্ন রকমের বাঘ-সিংহ বা কোন ভয়ঙ্কর প্রাণী এখানে কোন অস্তিত্ব নেই। তবে রয়েছে কিছু প্রাণী যেগুলো খুবই সুন্দর এবং পর্যটকদের কাছে অনেক পছন্দনীয়।


কালের বিবর্তনের বঙ্গবন্ধু দ্বীপে গড়ে উঠেছে অনেক ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট এবং বিভিন্ন রকমের প্রাণী। যেগুলো এখানকার সৌন্দর্যের অন্যতম প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।


 তাছাড়া এখানে রয়েছে লাল কাকড়ার স্বর্গরাজ্য। অর্থাৎ এই দ্বীপে এত পরিমান লাল কাঁকড়া আপনি দেখতে পাবেন আর কোথাও নেই। তাছাড়া এই লাল কাঁকড়া গুলো এই দ্বীপের সৌন্দর্য অনেক বৃদ্ধি করেছে যেটা দেখতে বর্তমানে বহু মানুষ এখানে ভিড় জমাচ্ছে।


 তাছাড়া ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট এর আশেপাশে এবং আপনি যদি সেখানে ঘুরতে পারেন তাহলে সেখানকার সকল সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। আপনি অনেক সময় হয়তো শুনে থাকবেন অনেকেই প্রাইভেট আইল্যান্ড কিনে।


বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড বা বঙ্গবন্ধু দ্বীপ একটি প্রাইভেট সৌন্দর্যমণ্ডিত আইল্যান্ড এর চাইতেও কম নয়। কেননা এই দ্বীপটি ৮ থেকে 9 কিলোমিটার দীর্ঘ এবং এর সৌন্দর্য এত সুন্দর যে প্রাইভেট আইল্যান্ডের সৌন্দর্য কম নয়।


 যদি সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ এবং সৌন্দর্য চর্চা করা যেতে পারে তাহলে বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন খাতে এটি যুক্ত হতে পারবে। এছাড়া বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড এর আশেপাশে সাগরের পানি রয়েছে সেটা এতটাই স্বচ্ছ যে সকলের কাছে খুব ভালো লাগবে।


 বঙ্গবন্ধু দ্বীপের যাতায়াত ব্যবস্থা এখনও উন্নত না হওয়ায় অনেকেই এখনো চিনে না বা নাম হয়তো শুনেনি। কেননা দীর্ঘ ১৫/২০ বছর ধরে লোক চক্ষুর আড়ালে এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কিংবা পরিবেশ  তৈরি হচ্ছে।


 একসময় এখানকার পর্যটন বা এখানকার পরিবেশ স্বর্গরাজ্য করে তুলবে। যার ফলে এখানে একসময় বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্পট হিসেবে বিবেচিত হবে। এছাড়াও বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারলে বাংলাদেশের জন্য অনেক লাভ হবে।


২০০৬ থেকে ২০০৭ সালের পর এই দ্বীপটি ক্রমেই আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখানকার পরিবেশ আস্তে আস্তে চারপাশে অনেক বড় হচ্ছে।


 এতে করে আশা করা যায় আগামী 15 থেকে 20 বছরের মধ্যে এই দ্বীপটির আকার অনেক বৃদ্ধি পাবে। এই দ্বীপের সৌন্দর্য এবং আরো বৃদ্ধি পাবে। 


এছাড়া বিভিন্ন মৃত্তিকা বিজ্ঞানের জরিপে বেড় হয়েছে, এখানকার মাটিগুলো এতটাই ভালো যে বিভিন্ন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমন্ডিত স্থান তৈরী হতে অনেক কার্যকারী ভূমিকা পালন করবে।


 তাছাড়া এখানে অনেক মানুষ বৈজ্ঞানিক গবেষণা চালায়। এখানকার পরিবেশ এখানকার মাটি এবং এর আশেপাশের পরিবেশ মানুষের থাকার জন্য বসবাসযোগ্য কি না, এগুলো নিয়ে অনেকেই এখানে বিভিন্ন রকমের গবেষণা চালাচ্ছে।


বিভিন্ন গবেষক এই দ্বীপটি গবেষণা চালানোর পরে তারা জানিয়েছেন, যে এই দ্বীপটির পরিবেশ প্রাকৃতিক বনাঞ্চল এর জন্য অনেক ভালো। একটি পরিবেশ যেটা আস্তে আস্তে পরিচর্যা করার ফলে এক সময় এই দ্বীপটি বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন স্পট তালিকাভুক্ত হতে পারে।

>লাল কাকড়ার স্বর্গরাজ্য ভ্রমন

 এছাড়াও এর আশেপাশে সৌন্দর্যের অনেক সুন্দর দেখা যায়। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের পশু পাখি এখানকার সৌন্দর্য অনেকাংশে বাড়িয়ে তোলে। আপনি হয়তো দেখে থাকবেন অনেক বড় বড় ধনিরা বিভিন্ন প্রাইভেট আইল্যান্ড কিনে থাকে। যেগুলো একমাত্র তাদের নিজস্ব সম্পত্তি হিসেবে বিবেচিত হয়। কিন্তু এই দ্বীপটি ঠিক তেমনই একটি প্রাইভেট।


বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড বা বঙ্গবন্ধু দ্বীপ এক স্বর্গীয় সৌন্দর্য নিয়ে গড়ে উঠেছে। এখানে আপনি প্রাকৃতিক সকল সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন।


 তাছাড়া বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড এর পরিবেশ এতটাই প্রাকৃতিক নিয়মে তৈরি হচ্ছে। যে কোন মানুষের জন্যই এই স্থানটি অনেক ভালো লাগবে। বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড এর সবচেয়ে ভালো দিক হলো এই দ্বীপে প্রখর রোদের তাপমাত্রা ভিতরে দিতে বেশি একটা গরম লাগে না।


 কেননা এই দ্বীপের বালি গুলো একটু অন্যরকম। যার ফলে এখানে অতিরিক্ত চাপের মধ্যেও আপনার অনেক ঠান্ডা লাগবে।


 তাছাড়া এখানে রয়েছে বিভিন্ন রকমের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। যেগুলো এই দ্বীপের সৌন্দর্য আরো বাড়িয়ে তুলেছে তাছাড়া বিভিন্ন রকমের প্লাংকটন প্রাণী এখানে রয়েছে। 


বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড দ্বীপের আশেপাশের যে অঞ্চল রয়েছে সেটা বলা হয় মৎস্য সম্পদের জন্য অন্যতম আহরণে স্থান। কেননা এখানকার স্থানগুলোতে এত পরিমান মৎস্য সম্পদে ভরপুর রয়েছে যা বাংলাদেশের আর কোথাও নেই। 


তাছাড়া এই বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড এর আশেপাশের পরিবেশ অনেক সুন্দর। সমুদ্রের পানির ঢেউ এবং পানির ভেতরে বিভিন্ন রকমের মৎস্যসম্পদের নাড়াচাড়া অনেক সুন্দর একটি পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।


 বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড আস্তে আস্তে করে তার বাস্তুসংস্থান নিজের সাথে খাপ খাইয়ে নিচ্ছে। যার ফলে এখানে একটি সুন্দর পরিবেশের সৃষ্টি হতে যাচ্ছে এবং আস্তে আস্তে এই দ্বীপটির পরিবেশ ভালো হবে।


 সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ এবং প্রশাসনের দৃষ্টি যদি এখানে পড়ে সে ক্ষেত্রে এই আস্তে আস্তে পর্যটন হট স্পট হিসেবে বিবেচিত হবে। 


তাছাড়া বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড ৫০ থেকে ৭০ বছর আগের একটি দ্বীপ যার মধ্যে কোনরকম ঝুঁকি নেই। তাছাড়া এ দ্বীপে তলিয়ে যাওয়া বা কোন রকম সমস্যা সম্পৃক্ত কোনো ঝুঁকি নেই।


 কেননা এই দ্বীপটি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ধরা পড়ে প্রায় ১৯৭০ সালের দিকে। কিন্তু তারপরও কয়েক বছর পর আবার তলিয়ে যায় কিংবা আবার জেগে ওঠে। এর ফলে স্যাটেলাইটের অনেক সময় দেখা যায় কিংবা আবার অদৃশ্য হয়ে যায়।


 বর্তমান সময়ে দীর্ঘ ২০/২৫ বছর ধরে এই দ্বীপ দৃশ্যমান রয়েছে। যা আস্তে আস্তে তার প্রাকৃতিক পরিবেশ তৈরী করে নিচ্ছে এ থেকে বুঝা যায় যে এটি পরবর্তী প্রজন্মের অন্যতম পর্যটন স্পট হিসেবে বিবেচিত হবে।


বঙ্গবন্ধু দ্বীপ বাংলাদেশের পর্যটন সম্পদ

প্রাকৃতিক খনিজ পদার্থ ভরপুর বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড। এছাড়া এখানে রয়েছে কয়েক প্রজাতির কাঁকড়া, তবে বিশেষ করে এখানকার লাল কাঁকড়া সকল পর্যটকদের অনেক মন কাড়ে।


 এখনকার লাল কাঁকড়া গুলো একটু দুষ্ট প্রকৃতির। লাল কাঁকড়া ধরা যায় না কারণ আপনি তো ধরতে গেলে এরা তাদের আশ্রয় নেয়।


বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড এর বিভিন্ন রকমের ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট রয়েছে। যেগুলো আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে এবং ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট বৃদ্ধি পাচ্ছে।


 এ ছাড়াও দ্বীপটির চারপাশে আপনি যদি ভ্রমন করতে পারেন তাহলে অনেক বিচিত্র রকমের উদ্ভিদ দেখতে পাবেন। এছাড়া ওই দ্বীপে রয়েছে অনেক প্রজাতির প্রাণী  যেগুলো এখনও বাংলাদেশের কাছে বাংলাদেশের অজানা।


বঙ্গবন্ধু দ্বীপের এমন কিছু উদ্ভিদ এবং প্রাণী রয়েছে যেগুলো অনেক গবেষকদের কাছে এখনো অজানা রয়েছে। তাছাড়া এর আশেপাশে অনেক সম্পদে ভরপুর। যেটা সঠিক ভাবে পরিচর্যা করতে পারলেই দ্বীপটি একসময় সকল পর্যটকদের কাছে অন্যতম পছন্দের একটি জায়গা পরিণত হবে।


এই দ্বীপটি যেহেতু এখন পরিনিত সুন্দর হিসাবে পরিচিতি পায়নি। যেহেতু এখানকার যাতায়াত ব্যবস্থা খুবই খারাপ তাই আপনি যদি এই দ্বীপে যেতে চান সে ক্ষেত্রে শীতকালে একটি ভ্রমণের জন্য অন্যতম ভালো সময় তবে।


 এখানে আপনি বর্ষাকালে যেতে পারবেন না। কেননা এখানকার বর্ষাকালে এখানকার যাতায়াত ব্যবস্থা বেশি ভাল থাকে না। আপনি যদি কখনো বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড এর ভ্রমণ করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনি শীতকালে যেতে পারেন। 


এক্ষেত্রে আপনি এখানে অনেক আনন্দ করতে পারবেন এবং এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। 


তবে বর্ষাকাল বিভিন্ন খারাপ আবহাওয়ার সময় এখানে না যাওয়াই ভালো। কেননা এখানে যেহেতু এখনও ওরকম ভাবে পরিবেশ গঠিত হয়নি তাই এখানে খারাপ আবহাওয়া বা বর্ষা কালে না যাওয়াই ভালো।


বঙ্গবন্ধু আইল্যান্ড, বঙ্গবন্ধু দ্বীপ, বঙ্গবন্ধু চর এবং বঙ্গবন্ধু সমুদ্র সৈকত সম্পর্কিত এই পোস্ট যদি আপনাদের ভালো লাগে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাদের মন্তব্য জানাবেন। এই দ্বীপের আপনি যদি কখনো ভ্রমণ করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার ভ্রমণ কেমন হয়েছে সেটা আমাদেরকে জানাতে ভুলবেন না।